কয়েক মাস আগে ডেভিড ওয়ার্নার নেতৃত্ব খুইয়েছিলেন নিজের আইপিএল দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। গত মাসে আইপিএলের দ্বিতীয়ার্ধে সানরাইজার্সের প্রথম একাদশ থেকেও বাদ পড়েন তিনি।







এক মাস পরে বিশ্বকাপের আসরে অস্ট্রেলিয়ার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পিছনে মুখ্য ভূমিকা নেন অজি তারকা। বড় মঞ্চে রূপকথার কামব্যাক ওয়ার্নারের।
২০২১ আইপিএলের ৮টি ম্যাচে মাঠে নেমে ওয়ার্নার ২৪.৩৭ গড়ে ১৯৫ রান সংগ্রহ করেন। স্ট্রাইক রেট ১০৭.৭৩। নিজের আইপিএল কেরিয়ারে সবথেকে খারাপ স্ট্রাইকরেটে ওয়ার্নার রান সংগ্রহ করেন এবছরই।







হাফ-সেঞ্চুরি করেন ২টি। তাঁর এমন পারফর্ম্যান্সে আস্থা হারিয়ে সানরাইজার্স কর্তৃপক্ষ ওয়ার্নারকে প্রথম একাদশ থেকে বাদ দিতেও পিছপা হয়নি।
এবার বিশ্বকাপের আসরে ওয়ার্নার ৭ ম্যাচে ২৮৯ রান সংগ্রহ করেন। লিগের শেষ ম্যাচে তিনি অপরাজিত থাকেন ৮৯ রান করে। সেমিফাইনালে আউট হন ৪৯ রানে।







এবার ফাইনালে তাঁর অবদান ৫৩। তার আগে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ওয়ার্নার করেছিলেন ৬৫। সবমিলিয়ে টুর্নামেন্টের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন ডেভিড।
সুতরাং, ১ মাসের ব্যবধানেই আইপিএলের ব্যর্থতার ছবিটাকে বিশ্বকাপের মঞ্চে চূড়ান্ত সাফল্যে বদলে দেন ওয়ার্নার।






