স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে প্রথম বোলার হিসেবে প্রতিপক্ষ ব্যাটারকে স্ট্যাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেলে উইকেটের ফিফটি পূর্ণ করেছেন সাকিব আল হাসান, সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ ব্যাটার অভিষেক শর্মাকে আউট করে এই রেকর্ড গড়েন কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলা এই অলরাউন্ডার।







সাকিবের পর স্ট্যাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৩ উইকেট নিয়েছেন পাকিস্তানি অফ-স্পিনার সাঈদ আজমল, স্ট্যাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেলে ৪০ এর বেশি উইকেট আছে সুনিল নারাইন (৪২), ইমরান তাহির (৪১) ও অমিত মিশ্রার (৪০)।
আইপিএলের প্রথম পর্বে ৩ ম্যাচে মাঠে নামার সুযোগ পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান, নিজের নামের সুবিচার করতে পারেননি। ৩ ম্যাচে ব্যাট হাতে ৩৮ রান ও ২ উইকেট নেন, এরপর ৪ ম্যাচে মাঠে নামার সুযোগ হয়নি।







করোনা ভাইরাসের কারণে এরপর বন্ধ থাকে আইপিএলের খেলা, দীর্ঘ বিরতির পর আবারও টুর্নামেন্ট মাঠে গড়ালেও মাঠে নামার সুযোগ হচ্ছিলো না সাকিবের।
পঞ্চম ম্যাচে এসে সুযোগ পেলেন সাকিব, আর সুযোগ পেয়েই বল হাতে দারুণ পারফর্মেন্স দেখিয়েছেন তিনি।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নামা সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ প্রথম ওভারেই ঋদ্ধিমান সাহাকে হারায়, ইনিংসের সপ্তম ওভারে বোলিংয়ের আসেন সাকিব আল হাসান।







নিজের প্রথম ওভারেই হায়দ্রাবাদ অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনকে সরাসরি থ্রোয়ে রান আউট করেন সাকিব, সেই ওভারে দেন ৪ রান।
নিজের দ্বিতীয় ওভারে আবারও উইকেটের সম্ভাবনা তৈরি করেন, কিন্তু নিজের বলে প্রিয়াম গার্গের ফিরতি ক্যাচ নিতে পারেননি সাকিব।







সেই ওভারেও দেন ৪ রান, দুই ওভারে ৮ রান দিয়ে উইকেট শূন্য থাকেন। তৃতীয় ওভারে আরও কৃপণ সাকিব, মাত্র ২ রান দিয়ে নেন অভিষেক শর্মার উইকেট।
নিজের চতুর্থ ওভারে ১০ রান দিলে সাকিবের বোলিং ফিগার দাঁড়ায় ৪ ওভারে ২০ রান দিয়ে ১ উইকেট। স্ট্যাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেলে সর্বোচ্চ উইকেট: সাকিব আল হাসান – ৫০ সাঈদ আজমল – ৪৩ সুনিল নারাইন – ৪২ ইমরান তাহির – ৪১ অমিত মিশ্র – ৪০






