সময় যত গড়িয়েছে, ভারত-পাকিস্তানের রাজনৈতিক সম্পর্কের বৈরিতা ততই বেড়েছে। যার প্রভাবে পড়েছে দুই দেশের খেলাধুলাতেও।







ক্রিকেট, ফুটবল কিংবা হকি – চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘ সময় ধরে কোনো দ্বিপাক্ষিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়নি। এখন কেবলমাত্র বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট এবং এশিয়ান ইভেন্টগুলোতেই সীমাবদ্ধ ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ।
কিছুদিন আগেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মুখোমুখি হয়েছিলো ভারত-পাকিস্তান। যেখানে কোহলিদের রীতিমতো উড়িয়ে দিয়ে বিশ্ব আসরে ভারতকে প্রথমবারের মতো হারানোর স্বাদ পেয়েছিলো পাকিস্তান। সেই লড়াইয়ের রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও মুখোমুখি হচ্ছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দেশ।







তবে এবার ক্রিকেট নয়, হকির মাঠে লড়বে ভারত-পাকিস্তান। আগামী ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে ঢাকার মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দেশের এই মহারণ।
যেখানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হকির গ্রুপ পর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই পরাশক্তি। সাধারণত এশিয়ার শীর্ষ ছয় দল নিয়ে আয়োজন করা হয় হকির এই টুর্নামেন্ট। তবে স্বাগতিক দেশ হিসেবে এবারই প্রথমবারের মতো হকির চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অংশগ্রহণ করতে চলেছে বাংলাদেশ।







আগামী ১৪ ডিসেম্বর ঢাকার মাটিতে পর্দা উঠবে টুর্নামেন্টটির। যেখানে উদ্বোধনী দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে মালয়েশিয়ার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। ১৫ ডিসেম্বর নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। ১৬ ডিসেম্বর আছে বাংলাদেশের খেলাও।
এদিন দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে খেলবে স্বাগতিকরা। এরপর নিজেদের শেষ দুই ম্যাচে ১৮ এবং ১৯ ডিসেম্বর যথাক্রমে জাপান এবং পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ।






