1/5 ধোনির নেতৃত্ব: বরাবরের মতো মহেন্দ্র সিং ধোনির ঠাণ্ডা মাথার নেতৃত্ব চেন্নাইকে ব্যর্থতার সরণি থেকে টেনে তুলতে সাহায্য করেছে।







ব্যর্থতায় বিচলিত না হয়ে ধোনি আস্থা রেখেছেন নিজেদের ক্ষমতার উপর। প্রথম একাদশে অহেতুক বদল করেননি। প্রয়োজন মতো বিশ্রাম দিয়েছেন ব্র্যাভোদের। ফলে দলে স্থিরতা দেখা গিয়েছে।
2/5 ওপেনারদের চমক: চেন্নাইয়ের দুই ওপেনার দলকে ধারাবাহিকভাবে নির্ভরতা জুগিয়েছেন। ডু’প্লেসি ও রুতুরাজ টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারীদের তালিকায় যথাক্রমে দ্বিতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছেন।







ডু’প্লেসি ৫৪৬ ও রুতুরাজ ৫৩৩ রান সংগ্রহ করেছেন এখনও পর্যন্ত। শুরুটা ভালো হওয়ায় চেন্নাইয়ের পরের দিকের ব্যাটসম্যানদের উপর চাপ কমে গিয়েছে। যার সুফল মিলেছে ম্যাচে।
3/5 মইন আলির সাফল্য: মইন আলিকে ব্যাটিং অর্ডারের তিন নম্বরে তুলে নিয়ে এসে সাফল্য পেয়েছে চেন্নাই। মইন ইতিমধ্যেই ৩০৪ রান সংগ্রহ করেছেন।
দুই ওপেনারের গড়া ভিতে শক্তপোক্ত ইমারত তৈরির কাজে যথাযোগ্য অবদান রেখেছেন ব্রিটিশ তারকা। বল হাতে প্রয়োজনের সময় ৫টি উইকেটও নিয়েছেন তিনি।







4/5 জাদেজার ধারাবাহিকতা: ম্যাচে মুখ্য ভূমিকা নেওয়ার তেমন একটা প্রয়োজন হয়নি রবীন্দ্র জাদেজার। তবে ব্যাটে-বলে দরকারের সময় ছোট ছোট অবদান রাখতে ওস্তাদ রবীন্দ্র জাদেজা।
যখনই যেভাবে দলের প্রয়োজন পড়েছে তাঁকে, জাদেজা নির্ভরতা দিয়েছেন ক্যাপ্টেনকে। একজন প্রকৃত অল-রাউন্ডারের ভূমিকা যথাযথ পালন করেছেন তিনি। জাদেজা টুর্নামেন্টে এখনও পর্যন্ত ২২৭ রান করেছেন। উইকেট নিয়েছেন ১০টি।







5/5 শার্দুল ও চাহারের যুগলবন্দি: দুই ভারতীয় পেসার শার্দুল ঠাকুর ও দীপক চাহার চলতি আইপিএলের শুরু থেকেই চেন্নাইকে নির্ভরতা দিয়েছেন। শুরুর দিকে চাহার ব্রেক থ্রু এনে দিয়েছেন দলকে।
পরের দিকে শার্দুল উইকেট তুলেছেন। প্রতিপক্ষের ব্যাটসম্যানদের মাথায় চড়তে দেননি দুই পেসার। শার্দুল ইতিমধ্যেই ১৮টি উইকেট নিয়েছেন। চাহার তুলে নিয়েছেন ১৩টি উইকেট।






